কারিগর প্রথমে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সমাজের চাহিদা, সমস্যা ও সুযোগ চিহ্নিত করে। গবেষণা, জরিপ ও অংশগ্রহণমূলক আলোচনা থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সময়োপযোগী ও টেকসই পরিকল্পনা তৈরি করা হয়।
পরিকল্পনা অনুযায়ী সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, স্থানীয় প্রশাসন, স্বেচ্ছাসেবক ও সুবিধাভোগীদের সম্পৃক্ত করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। কারিগর অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ, সচেতনতা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সাংস্কৃতিক ও মানবিক সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা করে।